ASSEB/SEBA Class 10 Bengali, Chapter 12 All Solutions:

Gobinda Debnath

 

ASSEB/SEBA Class 10 Bengali, Chapter 12

কম্পিউটার কথা, ইন্টারনেট কথকতা

লেখকসঞ্জীব দেবলস্কর

 

অতি সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ

(ক) কম্পিউটারের প্রাক-পুরাতন প্রাজ্ঞ প্রপিতামহ হিসাবে কোন যন্ত্রটিকে গণ্য করা যায়?

উত্তরঃকম্পিউটারেরপ্রাক-পুরাতন প্রাজ্ঞ প্রপিতামহহিসাবেঅ্যাবাকাস (Abacus)কে গণ্য করা যায়।অ্যাবাকাস হল প্রাচীন গণনার যন্ত্র, যা খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালের দিকে ব্যবহৃত হত। এটি হাতে গণনা করার একটি সহজ কিন্তু কার্যকরী উপায় ছিল, যা পরবর্তীতে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

(খ) কোন বিজ্ঞানীকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়?

উত্তরঃচার্লস ব্যাবেজকেকম্পিউটারের জনক বলা হয়তিনি ১৯ শতকে"ডিফারেন্স ইঞ্জিন"এবং"অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন"নামে দুটি গণনাযন্ত্রের নকশা করেন, যা আধুনিক কম্পিউটারের ভিত্তি স্থাপন করে। বিশেষ করে"অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন"ছিল প্রথম প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটারের ধারণা, যা পরবর্তী সময়ে ডিজিটাল কম্পিউটার তৈরির মূল অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠে।

(গ) কম্পিউটার সাধারণ ভাবে কী কী কাজ করে?

উত্তরঃকম্পিউটার সাধারণ ভাবে কিছু মানুসের মগজের মতো কাজ করে। যেমন- সাধারণ যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, বর্গ আর বর্গমূল, উচ্চ উচ্চতর গবেষণা, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ব্যাঙ্ক, বীমা ইত্যাদি জড়িত সকল কাজ করে।

(ঘ) আমাদের দেশে এই যন্ত্রটি কবে জনপ্রিয়তা লাভ করে?

উত্তরঃ ১৯৭০ সালের পর থেকেএই যন্ত্রটি(কম্পিউটার) আমাদের দেশে জনপ্রিয়তা লাভ করে

(ঙ) আধুনিক পৃথিবীকে কম্পিউটার কী পরিচিতি দান করেছে?

উত্তরঃ ডিজিট্যাল ওয়ার্লড। এই পরিচিতি দান করিয়াছেন।

 

সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ

(ক) এ মুহূর্তে জীবনের কোন কোন ক্ষেত্রে কম্পিউটারের অনুপ্রবেশ ঘটেছে?

উত্তরঃবর্তমানে জীবনের প্রায় সবক্ষেত্রেই কম্পিউটারের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। কিছু প্রধান ক্ষেত্র হলো—

শিক্ষা ও গবেষণা, স্বাস্থ্যসেবা, ব্যবসা ও অর্থনীতি, যোগাযোগ ও গণমাধ্যম, বিনোদনক্ষেত্রে, নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে, শিল্প ও উৎপাদন, পরিবহন ও যোগাযোগক্ষেত্রে, কৃষি ও পরিবেশ,কল-কারখানা, পেরিয়ে পাড়ার ক্লাব,মুদির দোকান প্রভৃতিতে কম্পিউটার এর প্রবেশ ঘটেছে।

            কম্পিউটার এখন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে।

(খ) কম্পিউটারে কোন জিনিসগুলো সম্পর্কে আমরা একেবারেই অচেতন?

উত্তরঃকম্পিউটারে অনেক বিষয় রয়েছে যা আমরা সচেতনভাবে ব্যবহার করি, তবে কিছু বিষয় আমাদের অচেতন থাকে বা আমরা সাধারণত এ নিয়ে চিন্তা করি না। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো:কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় BIOS বা UEFI কীভাবে কাজ করে, কীভাবে এটি হার্ডওয়্যার ইনিশিয়ালাইজ করে এবং অপারেটিং সিস্টেম লোড করে, তা অনেকেই জানেন না।আমরা সাধারণত সামনে যা দেখি (অ্যাপ, ফাইল, ব্রাউজার) তা নিয়েই চিন্তা করি, কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রসেস (যেমন: অ্যান্টিভাইরাস, আপডেট ম্যানেজার, ড্রাইভার সার্ভিস) চলে, যা আমাদের নজরে পড়ে না।এগুলো ছাড়াও আরো অনেক প্রযুক্তিগত বিষয় আছে যা আমাদের দৈনন্দিন ব্যবহারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, কিন্তু আমরা সচেতনভাবে সেগুলো সম্পর্কে জানি না।

(গ) কম্পিউটার কি সত্যিই আমাদের কর্মদক্ষতা বাড়াইয়াছে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, কম্পিউটার নিঃসন্দেহে আমাদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করেছে। এটি দ্রুতগতিতে জটিল হিসাব-নিকাশ, ডেটা বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয়করণ এবং যোগাযোগ সহজ করে দিয়েছে।তবে, অতিরিক্ত নির্ভরতা আমাদের কিছু চ্যালেঞ্জের মুখেও ফেলতে পারে, যেমন: সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা (দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের সামনে বসা), এবং কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চাকরির সংকট।

(ঘ) কম্পিউটারে কাজের সঙ্গে কী অকাজের বন্দোবস্ত করা আছে?

উত্তরঃকম্পিউটারে প্রায় সকল কাজের সমাধান করা যায়। তবে সেই কাজ হাসিল করিতেহইলে দক্ষতা প্রয়োজন। কম্পিউটারে নানা অ-কাজের বন্দোবস্ত আছে, বলিলে বোঝায় তাহার অপব্যবহার। কম্পিউটার হইতে উপলব্ধ সুবিধাগুলি সৃষ্টিশীল কাজে ব্যবহার করিয়া মানব জাতি সুফল লাভ করিতেছে সন্দেহ নাই। কিন্তু অপব্যবহার করিয়া নানা দুর্ভোগও ভোগ করিতেছে। কম্পিউটার ভিডিও গেম খেলার জিনিস নয়, সাউন্ড সিস্টেমও নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রলিং এইগুলিকে অকাজই বলিতে হইবে। ইহার দ্বারা সমাজে নানা অশান্তি ছড়াইতেছে।

(ঙ) আমাদের শিশু কিশোর পড়ুয়ারা কেন কম্পিউটারকে যথাযথ ভাবে ব্যবহার করতে পারে না?

উত্তরঃ আমাদের কিশোর পড়ুয়ারা কম্পিউটারের চটকদারি বিষয়ের প্রতি আকৃষ্ট হইয়া ইহাকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করে না, বরং উল্টোটাই করিতে দেখা যায়। তাহার অবিদ্যার প্রতি আকর্ষণ বোধ করে। বিনোদন জগতের প্রতি মাতোয়ারা হইয়া উঠে। ইন্টারনেটের তথ্যের হাটে তাহারা দিশা হারাইয়া ফেলে।তাছাড়া কম্পিউটারের অধিকাংশ সফটওয়্যার ও নির্দেশিকা ইংরেজিতে থাকে, যা অনেক শিশুর কাছে কঠিন মনে হয়। বাংলা ভাষায় আরও সহজ ও আকর্ষণীয় কম্পিউটার শিক্ষা ব্যবস্থা থাকলে শিশুরা দ্রুত শিখতে পারত।

এছাড়া অনেক অভিভাবক মনে করেন যে কম্পিউটার মানেই গেম খেলা বা সময় নষ্ট করা। ফলে শিশুরা কম্পিউটার শেখার সুযোগ পেলেও তারা প্রয়োজনীয় ব্যবহার শিখতে পারে না।গুগুল সব জানে এই বিশ্বাসে তাহারা আত্মসম্পন্ন করে, এইজন্য যথাযথ ভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করিতে পারে না।

(চ) ইন্টারনেটের বাংলা প্রতিশব্দ কী?

উত্তরঃইন্টারনেটের বাংলা প্রতিশব্দ হলো"আন্তর্জাল"এটি"আন্তর্জাতিক"এবং"জাল" (network) শব্দের সংমিশ্রণে তৈরি হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী সংযুক্ত নেটওয়ার্ককে বোঝায়। তবে দৈনন্দিন ব্যবহারে "ইন্টারনেট" শব্দটিই বেশি প্রচলিত।

(ছ) কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটে কি মাতৃভাষায় কাজ খুব কঠিন?

উত্তরঃ না, ইন্টারনেট ও কম্পিউটারে মাতৃভাষায় কাজ খুব কঠিন নয়। কম্পিউটার মানে মাতৃভাষাহীনতা নয়। মাতৃভাষার সম্মান তাহাতে আছে। ওয়ার্ড, ই-মেইল, ফেসবুক, ব্লগ সবেতেই মাতৃভাষায় লেখা যায়।বাংলা সহ প্রায় সব ভাষার জন্য ইউনিকোড সমর্থন রয়েছে, যা লেখা এবং পড়ার কাজ সহজ করে তুলেছে।

(জ) কম্পিউটারকে একটি মুক্ত বিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয় বলার যুক্তি কী ?

উত্তরঃ কম্পিউটারকে একটি মুক্ত বিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয় বলা যায় কারণ ইহাতে জ্ঞানের সমস্ত উপকরণ সন্নিবেশিত হইয়াছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করিলে যেসকল জ্ঞানের কথা অবগত হইতে পারা যায় তাহা আজ ইন্টারনেটে যথেষ্ট পরিমাণে উপলব্ধ রহিয়াছে। তাছাড়াঅনলাইন কোর্স, ভার্চুয়াল ক্লাসরুম, এবং ডিজিটাল লাইব্রেরির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সুবিধামত সময়ে শিখতে পারে। সুতরাং কম্পিউটার জ্ঞানের ভাণ্ডার স্বরূপ, বিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তাহার তুলনা চলে।

(ঝ) মুণীর অপটিমা কী?

উত্তরঃ কম্পিউটারে বাংলা লিখন কর্মের একটি কীবোর্ড হইল মুনীর অপটিমা কীবোর্ড। এটি ১৯৬৫ সালে ভাষা বিজ্ঞানী মুনীর চৌধুরি প্রস্তুত করিয়াছিলেন।

(ঞ) যে দুজন বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামী ভাষা বিজ্ঞানী কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের বাংলা প্রয়োগে বিশেষ অবদান রেখেছেন তাঁদের নাম কি?

উত্তরঃবাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামী ও ভাষাবিজ্ঞানী, যারা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের বাংলা ভাষার প্রয়োগে বিশেষ অবদান রেখেছেন, তাঁদের মধ্যে দুইজন উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি হলেন:

1.      মুনীর চৌধুরিগণিতবিদ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, যিনি বাংলা কম্পিউটিং ও প্রযুক্তি প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

2.      মোস্তাফা জব্বারপ্রযুক্তিবিদ ও ভাষাসৈনিক, যিনি বিজয় কীবোর্ড উদ্ভাবন করেন এবং বাংলা ভাষার ডিজিটাল ব্যবহার সহজতর করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

 

প্রশ্ন ৩। অনুশীলন করো:

(ক) তোমরা বন্ধুরা মিলে কাঠ দিয়ে একটি অ্যাবাকাস যন্ত্র বানানোর চেষ্টা করো।

উত্তরঃ নিজেরা বাড়িতে করিবে।

(খ) কয়েকটি সুন্দর বাংলা সফটওয়্যারের নাম বলো।

উত্তরঃবাংলা ভাষার জন্য কিছু জনপ্রিয় এবং সুন্দর সফটওয়্যার হলো:

লেখালেখি ও টাইপিং এর জন্য

1.      অভ্র কিবোর্ডবাংলা টাইপিংয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ফ্রি সফটওয়্যার।

2.      বিজয় কিবোর্ডপ্রফেশনাল বাংলা টাইপিং সফটওয়্যার।

3.      Google Indic Keyboard মোবাইলে বাংলা লেখার জন্য জনপ্রিয় কিবোর্ড।

4.      Ridmik Keyboard অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য বাংলা টাইপিংয়ের সেরা অ্যাপগুলোর একটি।

ডিজিটাল ডিকশনারি ও অনুবাদের জন্য

5.      Bangla Academy Dictionary বাংলা একাডেমির অফিসিয়াল অভিধান।

6.      English to Bangla Dictionary (BDWord) ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদের জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার।

7.      Google Translate বাংলা ভাষার অনুবাদের জন্য কার্যকরী একটি টুল।

বই পড়া ও পিডিএফ রিডারজন্য

8.      বইঘরবাংলা ইবুক পড়ার জনপ্রিয় অ্যাপ।

9.      AnyBooksবাংলা বই পড়ার জন্য ব্যবহার করা যায়।

10. Adobe Acrobat Reader বাংলা পিডিএফ পড়ার জন্য চমৎকার সফটওয়্যার।

গ্রাফিক্স ও ডিজাইনের জন্য

11. Bijoy Ekattorবাংলা ডকুমেন্ট ডিজাইনের জন্য কাজ করে।

12. PhotoScapeসহজে বাংলা ফটো এডিটিংয়ের জন্য ব্যবহার করা যায়।

13. Canvaবাংলা টেক্সটসহ গ্রাফিক ডিজাইন তৈরির জন্য কার্যকরী।

বাংলা মিডিয়া ও বিনোদনের জন্য

14. Chorkiবাংলা সিনেমা ও সিরিজ দেখার জন্য জনপ্রিয় একটি অ্যাপ।

15. Bioscope LIVE অনলাইন বাংলা টিভি চ্যানেল ও শো দেখার জন্য ব্যবহার করা হয়।

 

(গ) ইন্টারনেট থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জীবনী এবং একটি ছবি ডাউনলোড করো।

উত্তরঃ

 

 

 

 

 

 

 

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ - ২৯ জুলাই ১৮৯১) ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক এবং দার্শনিক। তিনি বাংলা ভাষার সংস্কারক এবং নারীদের শিক্ষা ও বিধবা বিবাহ প্রচলনের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেন পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বিরসিংহ গ্রামে। তার পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতা ভগবতী দেবী। শৈশবে তিনি প্রচণ্ড দারিদ্র্যের মধ্যে জীবনযাপন করলেও শিক্ষা অর্জনের জন্য অদম্য অধ্যবসায় দেখান। ১৮২৯ সালে কলকাতায় আসেন এবং সংস্কৃত কলেজে ভর্তি হন। তিনি শিক্ষায় এতই কৃতিত্ব দেখান যে, কলেজ থেকে "বিদ্যাসাগর" উপাধি লাভ করেন।

কর্মজীবন ও সমাজ সংস্কার

বিদ্যাসাগর সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন এবং পরে সরকারি শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি বাংলা ভাষার বর্ণপরিচয় ও ব্যাকরণ সংস্কার করেন এবং সাধারণ মানুষের জন্য সহজবোধ্য শিক্ষার প্রচলন করেন।

তিনি নারীদের শিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে বাংলায় মেয়েদের স্কুল স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তিনি বহু প্রচেষ্টা চালান, যা ১৮৫৬ সালে আইন হিসেবে স্বীকৃতি পায়।

সাহিত্য ও ভাষা সংস্কার

বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যের অন্যতম পথিকৃৎ। তার লেখা "বর্ণপরিচয়", "কথামালা", "শকুন্তলা"ইত্যাদি গ্রন্থ বাংলা ভাষা শিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।

মৃত্যু ও উত্তরাধিকার

১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই তিনি কলকাতায় পরলোকগমন করেন। বিদ্যাসাগরের অবদান আজও স্মরণীয়, এবং তিনি বাংলার অন্যতম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।

বিদ্যাসাগরের জীবন ও কর্ম বাঙালি সমাজে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, যা আজও আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়।

 

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !